গাজী টায়ার কারখানায় আগুনের ঘটনায় পাঁচ যুবক গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে অবস্থিত গাজী টায়ার কারখানায় আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে পাঁচ যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) সকালে উপজেলার তারাব পৌরসভার মাসাবো এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- উপজেলার বরপা কবরস্থান এলাকার রমজান আলী ভূঁইয়ার ছেলে রাজু মিয়া (২৯), একই এলাকার নুরুল আমিনের ছেলে সিহাব উদ্দিন (৩২), আক্তার হোসেনের ছেলে বেলায়েত হোসেন (২৬), সোলেইমান মিয়ার ছেলে বাবু মিয়া (২৮) ও মৃত রহমত উল্লাহ ছেলে শফিকুল ইসলাম (৩০)।
পুলিশ জানায়, তারাব পৌরসভার রূপসী এলাকায় গাজী টায়ার কারখানায় সিএনজি অটোরিকশা, ভ্যান, ট্রাকসহ বিভিন্ন যানবাহনের টায়ার তৈরি করা হতো। গত ২৫ আগস্ট বিকাল ৪টার দিকে কারখানার গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায় একদল উচ্ছৃঙ্খল মানুষ। এ সময় তারা কারখানার ভেতরে আগুন দেয়। এতে প্রায় ৩৯৪ কোটি ৭৬ লাখ ৬৮ হাজার টাকায় ক্ষয়ক্ষতি হয়। এ ঘটনায় গত ১২ অক্টোবর কারখানার সহব্যবস্থাপক পল রডিক্স বাদী হয়ে রূপগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেন।
রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তারিকুল ইসলাম বলেন, ‘গাজী টায়ার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তদন্ত করে গ্রেফতার পাঁচ জনের সম্পৃক্ত থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। পরে মাসাবো এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। দুপুরে নারায়ণগঞ্জ আদালতের মাধ্যমে তাদেরকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত অন্যদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত আছে।’
প্রসঙ্গত, রূপগঞ্জে গাজী টায়ার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে ১৮২ জন নিখোঁজ হয়েছেন বলে উল্লেখ করেছিল জেলা প্রশাসনের গঠিত তদন্ত কমিটি। তবে তারা কেউ কারখানার শ্রমিক নন। মূলত কারখানার মালামাল লুটপাটকে কেন্দ্র করে দুষ্কৃতকারীরা কারখানায় আগুন দিয়েছে, এতে তারা নিখোঁজ হয়েছেন বলে তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। এখনও তাদের কারও খোঁজ পাওয়া যায়নি। পাশাপাশি প্রতিবেদনে ১০টি সুপারিশ করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- উপজেলার বরপা কবরস্থান এলাকার রমজান আলী ভূঁইয়ার ছেলে রাজু মিয়া (২৯), একই এলাকার নুরুল আমিনের ছেলে সিহাব উদ্দিন (৩২), আক্তার হোসেনের ছেলে বেলায়েত হোসেন (২৬), সোলেইমান মিয়ার ছেলে বাবু মিয়া (২৮) ও মৃত রহমত উল্লাহ ছেলে শফিকুল ইসলাম (৩০)।
পুলিশ জানায়, তারাব পৌরসভার রূপসী এলাকায় গাজী টায়ার কারখানায় সিএনজি অটোরিকশা, ভ্যান, ট্রাকসহ বিভিন্ন যানবাহনের টায়ার তৈরি করা হতো। গত ২৫ আগস্ট বিকাল ৪টার দিকে কারখানার গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায় একদল উচ্ছৃঙ্খল মানুষ। এ সময় তারা কারখানার ভেতরে আগুন দেয়। এতে প্রায় ৩৯৪ কোটি ৭৬ লাখ ৬৮ হাজার টাকায় ক্ষয়ক্ষতি হয়। এ ঘটনায় গত ১২ অক্টোবর কারখানার সহব্যবস্থাপক পল রডিক্স বাদী হয়ে রূপগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেন।
রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তারিকুল ইসলাম বলেন, ‘গাজী টায়ার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তদন্ত করে গ্রেফতার পাঁচ জনের সম্পৃক্ত থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। পরে মাসাবো এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। দুপুরে নারায়ণগঞ্জ আদালতের মাধ্যমে তাদেরকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত অন্যদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত আছে।’
প্রসঙ্গত, রূপগঞ্জে গাজী টায়ার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে ১৮২ জন নিখোঁজ হয়েছেন বলে উল্লেখ করেছিল জেলা প্রশাসনের গঠিত তদন্ত কমিটি। তবে তারা কেউ কারখানার শ্রমিক নন। মূলত কারখানার মালামাল লুটপাটকে কেন্দ্র করে দুষ্কৃতকারীরা কারখানায় আগুন দিয়েছে, এতে তারা নিখোঁজ হয়েছেন বলে তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। এখনও তাদের কারও খোঁজ পাওয়া যায়নি। পাশাপাশি প্রতিবেদনে ১০টি সুপারিশ করা হয়।
মতামত দিন