ফতুল্লায় ময়লার স্তূপে পাঁচ বস্তা এনআইডি ও নির্বাচনী সামগ্রী
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লা স্টেডিয়াম এলাকায় ময়লার স্তূপ থেকে পাঁচ বস্তা জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি), পোলিং এজেন্টদের পরিচয়পত্র ও নির্বাচনী সিল উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোডের পাশ থেকে এগুলো উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, গতকাল সন্ধ্যায় একটি সাদা গাড়িতে করে কয়েকজন ফতুল্লা স্টেডিয়ামের সামনে ময়লার ভাগাড়ে কয়েকটি বস্তা ফেলে যান। স্থানীয় লোকজনের সন্দেহ হলে বস্তা খুলে দেখতে পান ভেতরে হাজারো এনআইডি কার্ড, পোলিং এজেন্টদের কার্ড ও সিল রয়েছে। খবর পেয়ে রাতে পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে এবং এসব সামগ্রী নির্বাচন কমিশনের নারায়ণগঞ্জ অফিসে জমা দেয়।
স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা নাজমুল হাসান সাংবাদিকদের বলেন, ‘স্টেডিয়াম এলাকায় আমার একটি স মিল রয়েছে। সেখানে ময়লা না ফেলার জন্য দীর্ঘদিন ধরে প্রচার চালাচ্ছি। রোববার সন্ধ্যায় সাদা গাড়ি থেকে কয়েকজন লোক বস্তা ফেলে যায়। আমাদের কর্মীরা গিয়ে দেখতে পায়, এগুলো ময়লা নয়, বরং এনআইডি কার্ডসহ নির্বাচনীসামগ্রী। তখনই পুলিশে খবর দেওয়া হয়।’
এ ঘটনায় নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা সহকারী নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুস সাত্তার বাদী হয়ে ফতুল্লা মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
জিডিতে উল্লেখ করা হয়েছে, নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লা মডেল থানার রামারবাগ এলাকায় স্টেডিয়ামের পাশে ময়লার স্তূপে গাজীপুর সদর উপজেলার বিভিন্ন নামের লেমিনেটিং করা প্রায় চার হাজার জাতীয় পরিচয়পত্র পড়ে ছিল। সংবাদ পেয়ে তাঁরা ঘটনাস্থলে যান এবং জাতীয় পরিচয়পত্রগুলো নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও অন্য কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে অফিসের হেফাজতে সংরক্ষণ করা হয়।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক সার্কেল) মো. হাসিনুজ্জামান বলেন, উদ্ধার হওয়া লেমিনেটড এনআইডি কার্ডের সংখ্যা চার হাজার ও সিল পুরোনো। বিষয়টি নির্বাচন কমিশনকে জানানো হয়েছিল। তারা এসে ফতুল্লা মডেল থানায় একটি জিডি করে সেগুলো নিয়ে গেছে। তারা যদি মামলা দেয়, তাহলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, গতকাল সন্ধ্যায় একটি সাদা গাড়িতে করে কয়েকজন ফতুল্লা স্টেডিয়ামের সামনে ময়লার ভাগাড়ে কয়েকটি বস্তা ফেলে যান। স্থানীয় লোকজনের সন্দেহ হলে বস্তা খুলে দেখতে পান ভেতরে হাজারো এনআইডি কার্ড, পোলিং এজেন্টদের কার্ড ও সিল রয়েছে। খবর পেয়ে রাতে পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে এবং এসব সামগ্রী নির্বাচন কমিশনের নারায়ণগঞ্জ অফিসে জমা দেয়।
স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা নাজমুল হাসান সাংবাদিকদের বলেন, ‘স্টেডিয়াম এলাকায় আমার একটি স মিল রয়েছে। সেখানে ময়লা না ফেলার জন্য দীর্ঘদিন ধরে প্রচার চালাচ্ছি। রোববার সন্ধ্যায় সাদা গাড়ি থেকে কয়েকজন লোক বস্তা ফেলে যায়। আমাদের কর্মীরা গিয়ে দেখতে পায়, এগুলো ময়লা নয়, বরং এনআইডি কার্ডসহ নির্বাচনীসামগ্রী। তখনই পুলিশে খবর দেওয়া হয়।’
এ ঘটনায় নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা সহকারী নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুস সাত্তার বাদী হয়ে ফতুল্লা মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
জিডিতে উল্লেখ করা হয়েছে, নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লা মডেল থানার রামারবাগ এলাকায় স্টেডিয়ামের পাশে ময়লার স্তূপে গাজীপুর সদর উপজেলার বিভিন্ন নামের লেমিনেটিং করা প্রায় চার হাজার জাতীয় পরিচয়পত্র পড়ে ছিল। সংবাদ পেয়ে তাঁরা ঘটনাস্থলে যান এবং জাতীয় পরিচয়পত্রগুলো নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও অন্য কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে অফিসের হেফাজতে সংরক্ষণ করা হয়।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক সার্কেল) মো. হাসিনুজ্জামান বলেন, উদ্ধার হওয়া লেমিনেটড এনআইডি কার্ডের সংখ্যা চার হাজার ও সিল পুরোনো। বিষয়টি নির্বাচন কমিশনকে জানানো হয়েছিল। তারা এসে ফতুল্লা মডেল থানায় একটি জিডি করে সেগুলো নিয়ে গেছে। তারা যদি মামলা দেয়, তাহলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মতামত দিন