ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোডে বাসের ধাক্কায় যুবক নিহত, বাসে আগুন
ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোডে মৌমিতা পরিবহনের বেপরোয়া গতির বাস ইজিবাইককে ধাক্কা দিলে এক ব্যক্তি নিহত ও দুইজন আহত হয়েছেন।
সোমবার (৬ অক্টোবর) দুপুরে জেলা পরিষদ ভবনের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত মোজাম্মেল হক (৫৫) সস্তাপুর জেলখানা এলাকার বাসিন্দা। আহতরা হলেন সিদ্ধিরগঞ্জের ২ নম্বর ঢাকেশ্বরী এলাকার মিশুক চালক আনিছুর রহমান (৩৫) এবং ফতুল্লার কায়েমপুর এলাকার অটোচালক রানা বাবু (৪৫)।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকামুখী মৌমিতা পরিবহনের বাসটি অতিরিক্ত গতিতে চলছিল। হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সামনে থাকা একটি ইজিবাইককে ধাক্কা দিলে সেটি দুমড়েমুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই মোজাম্মেল হক মারা যান। আহত দুজনকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে নারায়ণগঞ্জ খানপুর ৩০০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি করেন। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।
দুর্ঘটনার পর ক্ষুব্ধ জনতা বাসটি ঘিরে ফেলে চালক ও হেলপারকে আটক করে গণপিটুনি দেয়। পরে পুলিশ তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে হেফাজতে নেয়। এ সময় বিক্ষুব্ধ জনতা বাসে আগুন ধরিয়ে দেয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম বলেন, দুর্ঘটনার পরপরই চালক ও হেলপারকে জনতা আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে। তারা বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হেফাজতে আছে। এ ঘটনায় আইনি প্রক্রিয়া চলছে।
সোমবার (৬ অক্টোবর) দুপুরে জেলা পরিষদ ভবনের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত মোজাম্মেল হক (৫৫) সস্তাপুর জেলখানা এলাকার বাসিন্দা। আহতরা হলেন সিদ্ধিরগঞ্জের ২ নম্বর ঢাকেশ্বরী এলাকার মিশুক চালক আনিছুর রহমান (৩৫) এবং ফতুল্লার কায়েমপুর এলাকার অটোচালক রানা বাবু (৪৫)।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকামুখী মৌমিতা পরিবহনের বাসটি অতিরিক্ত গতিতে চলছিল। হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সামনে থাকা একটি ইজিবাইককে ধাক্কা দিলে সেটি দুমড়েমুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই মোজাম্মেল হক মারা যান। আহত দুজনকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে নারায়ণগঞ্জ খানপুর ৩০০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি করেন। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।
দুর্ঘটনার পর ক্ষুব্ধ জনতা বাসটি ঘিরে ফেলে চালক ও হেলপারকে আটক করে গণপিটুনি দেয়। পরে পুলিশ তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে হেফাজতে নেয়। এ সময় বিক্ষুব্ধ জনতা বাসে আগুন ধরিয়ে দেয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম বলেন, দুর্ঘটনার পরপরই চালক ও হেলপারকে জনতা আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে। তারা বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হেফাজতে আছে। এ ঘটনায় আইনি প্রক্রিয়া চলছে।
মতামত দিন